ঘুম না আসার কারণ ও প্রতিকার - ১ মিনিটে ঘুম আসার উপায়

নিয়মিত স্বাস্থ্য বিষয় আর্টিকেল পাবলিশের মতো আজও নতুন এবং প্রতিদিনের বড় একটি সমস্যা হলো রাতে সঠিক পরিমানে ঘুম জনিত সমস্যা। তাই আজ কথা বলবো ঘুম না আসার কারণ ও প্রতিকার এবং ১ মিনিটে ঘুম আসার উপায় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা। যদি আপনিও এমন সমস্যার সমাধান খোঁজ করেন তাহলে আজকের আর্টিকেল আপনের জন্য সুতরাং চলুন আমরা ঘুম না আসার কারণ ও প্রতিকার এবং ১ মিনিটে ঘুম আসার উপায় বিশেষজ্ঞের পরামর্শ গুলো জেনে নিই।
ঘুম না আসার কারণ ও প্রতিকার
রাতে ঘুমানোর আগে ক্যাফিন, মাদকদ্রব্য সেবন, সহ বিশেষ ধরনের মানসিক দুচিন্তায় রাত ঘুৃম না আসতে পারে। চলুন আমরা বিশেষজ্ঞদের ঘুম না আসার কারণ ও প্রতিকার ঘুম না আসার কারণ এ মতামত কি এই বিষয়ে তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা সমূহ জেনে নিই। বর্তমান সময়ে বড় একটা জেনারেশন রাতে ঘুমানোর সমস্যায় ভুগতেছে। তাই এই সমস্যা থেকে নিজেকে কিভাবে প্ররিত্রান পাবো সেসকল তথ্য সমূহ গুলো আজ এই আর্টিকেল জুরে ঘুম না আসার কারণ ও প্রতিকার নিয়ে বিস্তারিত জানবো। সুতরাং আর অধিক কথা না বাড়িয়ে চলুন আমরা মূল ১ মিনিটে ঘুম আসার উপায় আলোচনা জেনে নিই সমস্যার সমাধান গুলো বিভিন্ন অনুচ্ছেদের মাধ্যমে ঘুম না আসার কারণ ও প্রতিকার তুলে ধরা হলো এসব তথ্য জানতে আর্টিকেল শুর হতে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

পোস্টের সূচিপত্রঃঘুম না আসার কারণ ও প্রতিকার - ১ মিনিটে ঘুম আসার উপায়

ঘুম না আসার কারণ ও প্রতিকার

প্রিয় পাঠক আজকের এই স্বাস্থ্য বিষয়ক নতুন অনুচ্ছেদে আপনাকে স্বাগতম। আমরা প্রতিনিয়ত কাজ করেই চলেছি একটানা কাজ করার পরে আমরা অনেক ক্যালোরি খরচ হয়ে যায় ফলে শরীর ক্লান্তি আসে এবং আমরা রেস্ট বা বিশ্রামের মাধ্যমে তা পুষিয়ে নেই। আমাদের ঘুম না আসার কারণ ও প্রতিকার শরীরের ভিতরেও তাই আমাদের শরীরের সুস্থতা বিকাশের জন্য আমাদের প্রাপ্ত বয়স্কদের ৭-৮ ঘন্টা ঘুমের প্রয়োজন হয়ে থাকে। 

তাই ঘুমের মাধ্যমে আমাদের সকল ক্লান্তি, ক্যলোরি লজ,মানসিক এবং শারীরিক বিকাশ ঘটাতে সহায়তা করে তাই ঘুম হচ্ছে শারীরিক খাবারের মতো। ঘুম না আসার কারণ ও প্রতিকার বা ঘুম জনিত সমস্যার জন্য নানা বিত সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে যেমন কাজ করার অনিহা,মাথা ব্যাথা, স্মৃতি শক্তি কমে যাওয়া, দিন দিন ওজন কমে যাওয়া, চোখের কোটরে কালো দাগ পরে যাওয়া নানা এছাড়াও নানাবিত সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে। 
তাই আজ আমরা জানবো ঘুম না আসার কারণ গুলো কি কি হতে পারে এবং এর থেকে কিভাবে প্ররিত্রাণ পাবো সেসকল তথ্য সমূহ আলোচনা জানবো। প্রথম আমরা জানবো ঘুম না আসার প্রধান প্রধান করণ সমুহ গুলো নিম্নোক্ত ঘুম না আসার কারণ ও প্রতিকার তা তুলে ধরা হলোঃ
  • মানসিক ভাবে অসুস্থ দুচিন্তা,ওভার থিকিং করা, প্রেসার নিয়ে কাজ করা, টেনশান করা প্রভূতি।
  • রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে ক্যাফিন জাতীয় খাবার খাওয়া যেমন চা,কফি সেবন করা।
  • রাতে ঘুমানোর আগে বা যদি নিয়মিত মাদকদ্রব্য সেবন করলে।
  • আশেপাশের পরিবেশ যদি শব্দ দূষণ যুক্ত এলাকা হয় তাহলেও ঘুমের ব্যাহত হয়।
  • রাতে লাইটের আলো জনিত সমস্যার কারণেও ঘুম হতে ব্যহত হতে পারে।
  • সারারাত ফোনের স্কিনে বা কম্পিউটার, ল্যাপটপ ব্যবহার করার ফলেও ঘুমের সমস্যা সৃষ্টি হয়।
  • শারীরিক ভাবে ভিটামিন-বি এবং ভিটামিন-ডি এর অভাবেও ঘুম কম হতে পারে।
  • নিয়মিত হাটাচলা বা ব্যায়ম না করার ফলেও শরীর আনফিট হয়ে পড়ে ফলে ঘুমের সমস্যা সৃষ্টি হয়।
  • শরীরে কিডনি, ডায়বেটিস জনিত সমস্যার সৃষ্টি হলে ঘুম কম হতে পারে।
  • শারীরিক ব্যথা জনিত সমস্যা হলে ঘুম কম হতে পারে।
  • সারাদিন ফার্স্ট ফুড খাবার বেশি সেবন করলে ঘুমের সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে।
  • কোনো বিষয়ে মন খারাপ বা বেশি বেশি ভাবলে সেকারণেও ঘুম কম হতে পারে।
  • অনেক দিন যাবত ঘুমের ঔষধ সেবন করার ফলেও ঘুমের সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে।
এগুলো ঘুম না আসার কারণ ও প্রতিকার বা উপরিউক্ত তথ্য সমূহ গুলো ছিল ঘুম না আসার কারণ ছিলো এবার চলুন আমরা বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী ঘুম না আসার প্রতিকার সমূহ গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানবো। তাই নিম্নোক্তে ঘুম না আসা থেকে এর থেকে পরিত্রাণ বা আমাদের করণী গুলো জানবো তা তুলে ধরা হলোঃ
  • নিয়মিত মাদকদ্রব্য, অ্যালকোহল, চা,সিগারেট, পান, জর্দা সেবন করলে তা একে বারে পরিত্যাগ করতে হবে।
  • রাতে ঘুমানোর পূর্ব কোনো রকম ক্যাফিন জাতীয় খাবার চা,কফি সেবন থেকে বিরত থাকতে হবে।
  • মানসিক সুস্থতার জন্য অধিক দুচিন্তা, ওভার থিকিং, টেনশান,ডিপ্রেশনে হতে নিজেকে বাহিরে রাখতে হবে সবসময় নিজেকে রিলাক্স ফিল করানো চেষ্টা করতে হবে।
  • আর যদি একটানা ১৪ দিন বা ২ সপ্তাহের বেশি মানসিক অসুস্থতা হযে যায় তাহলে অবশ্যই সাইকো আর্টিসের এর পরামর্শ গ্রহন করতে হবে।
  • রাতে বা সারাদিনে ফাস্ট ফুড খাবার কম পরিমানে সেবন করতে হবে।
  • রাতে ঘুমানোর পূর্ব প্রতিনিয়ত আপনাকে একটি নির্দিষ্ট
  • সময়ে ঘুমানো সময় অবলম্বন করতে হবে একে বডি কোলক বলে।
  • নিরিবিলি স্থান নির্বাচন করুন ঘুমানোর জন্য যেখানে শব্দ দূষণ নেই এবং রাতে ঘুমানোর সময় রুমের লাইট অফ রাখুন।
  • নিয়মিত ১-১.৫ ঘন্টা প্রতিদিন ব্যায়াম করুন। এবং সারাদিনে কম পক্ষে দৌড়ানোর ভঙ্গিতে ৪৫ মিনিট হাঁটুন।
  • রাতে ঘুমানোর আগে বা রাতের খাবার মেনুতে দুধ, বা সুষম খাবার এড করুন তাহলে ঘুমে কোনো সমস্যা হবে না।
  • প্রতিদিন মেডিটেশন বা যোগ ব্যায়াম,প্রাণায়াম করুন হতে রাতে তাড়াতাড়ি ঘুম আসতে সহায়তা করে।
  • নিয়মিত ঘুম ঔষধ সেবনের অভ্যাস থাকলে তা পরিত্যাগ করুন।
  • রাতে ঘুমানোর ১ ঘন্টা পূর্বে মোবাইল, ল্যাবটপ,ব্যবহার থেকে নিজেকে বিরত রাখুন।

১ মিনিটে ঘুম আসার উপায়

প্রিয় পাঠক আজ এই অনুচ্ছেদের মাধ্যমে একটি গুরুত্বপূর্ণ টপিক নিয়ে আলোচনা করবো আজকের টপিক হচ্ছে ১ মিনিটে ঘুম আসার উপায় জানবো। আপনার মনে হতে পারে এটাও কি সম্ভব ১ মিনিটে ঘুমে যাওয়া যায়। তাহলে আজকের অনুচ্ছেদেটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন হ্যাঁ ১ মিনিটেও ঘুমানো সম্ভব। তাই চলুন আমরা মূল আলোচনা বিস্তারিত জেনে নিই। আজ কাল বড় একটি জেনারেশনের খুব কমন একটি সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে রাতে সঠিক ঘুমাতে পারে না। 
প্রতিদিনের ত্রুটিযুক্ত রুটিন অবলম্বন করায় সঠিক পরিমানে ঘুমের অভাব দেখা দিচ্ছে। আমরা সকলে জানি যে আমাদের দেহের নির্দিষ্ট একটি বডি কোলক রয়েছে তাই রাতে ঘুমানোর জন্য আপনার সুবিধা মতো একটি সময়কে বেচে নিন এবং প্রতিদিন ঠিক ওই সময়েই ঘুমাতে যান। আপনি যদি মাদকদ্রব্য সেবন করেন, রাতে চা বা কফি সেবনের অভ্যাস থেকে থাকে তাহলে এগুলো অভ্যাস পরিত্যাগ করুন। এবার চলুন আমরা ১ মিনিটে ঘুমানোর গোপন উপায় সমূহ জানবো নিম্ন ১ মিনিটে ঘুম আসার উপায় তা পয়েন্ট আকারে তুলে ধরা হলোঃ
  • প্রথমে শুয়ে যাওয়ার পূর্ব বসে একটি ব্যায়াম করুন। ব্যায়াম করার নিয়ম বা প্রক্রিয়া হচ্ছে পদ্মাসনে বসে হাত গুলো হাটু স্পর্শ করে গভীর বা ভিতর থেকে শ্বাস নিন। এর পরে সেই শ্বাস কিছু সময় ভিতে ধরে রাখুন তারপরে শ্বাস ত্যাগ করুন এভাবে ৪-৫ মিনিট করুন।
  • এরপর হাত পা বা সারা শরীর সিথিল করে আস্তে করে শুয়ে পড়ুন।
  • চোখ বন্ধ করে আপনি একটি নির্দিষ্ট কিছু ভাবতে পারেন যেমন বৃষ্টি শব্দ, সুন্দর কিছু মহূর্ত কল্পনা করতে পারেন বা একহাজার গনণা করতে পারেন।
  • মোটকথা একটি নির্দিষ্ট ভাবনায় নিজেকে ডাইভার্ট করতে হবে বা মনে মনে সৃষ্টিকর্তার নাম, সংখ্যা ভাবনায় রাখতে হবে দেখবেন কয়েট মিনিটে আপনি ঘুমে গেছেন।
  • ঘুমানোর সময় নিজেকে সকল চিন্তা টেনশান মুক্ত রাখতে হবে এর জন্য আপনি রাতে ঘুমানোর পূর্বে বই পড়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে পারেন।

ঘুম আসার ব্যায়াম

আমরা সকলে কম বেশি জানি যে ব্যায়াম করলে শরীর ও মন দুটোই সুস্থ থাকে। আজ আমরা এই অনুচ্ছেদের মাধ্যমে জানবো কোন কোন ব্যায়াম আমাদের ঘুম আসতে সহায়তা করে। তাই আপনিও যদি ঘুম না আসা সমস্যায় ভুগছেন এর থেকে পরিত্রাণ পাবার উপায় সমূহ খোঁজ করেন তাহলে আজকের অনুচ্ছেদটি কেবলি আপনার জন্য তাই চলুন আমরা আর অধিক কথা না বাড়িয়ে মূল আলোচনা ঘুম আসার ব্যায়াম সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য সমূহ জেনে নিই। 

শরীর যখন শ্রমের মধ্যে থাকে তখন শরীর ভালো থাকে এ আমরা সকলে জানি তাই শারীরিক ব্যায়াম একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে কাজ করে আমাদের শারীরিকভাবে ফিট রাখতে। ঘুম আসার নির্দিষ্ট কোনো ব্যায়াম নেই তবে কিছু ব্যায়াম আছে যা শারীরিক সুস্থতা প্রদান করে এবং ঘুম আসতে সহায়তা করে সেসকল ব্যায়াম গুলো নিম্নোক্ত তুলে ধরা হলোঃ
  • প্রতিদিন কমপক্ষে ৪৫ মিনিট হাঁটাচলার অভ্যাস গড়ে তুলুন।
  • প্রতিদিন বিকেলে শারীরিক এবং মানসিক বিকাশ জন্য আউট ডোরে খেলাধুলা করুন।
  • প্রতিদিনের খাবার মেনুতে সুষম খাবার যুক্ত করুন।
  • মেডিটেশন, যোগ ব্যায়াম, ইয়োগা এবং প্রণায়াম ব্যায়াম করুন।
  • সারাদিন ১-২ ঘন্টা যেকোনো ব্যায়াম করুন তাহলে আপনি সহজেই ঘুমাতে পারবেন।

ঘুম আসার খাবার

আমাদের শরীর সুস্থ রাখতে ভালো মানের বা পুষ্টিকর খাবারের কোনো বিকল্প নেই। তাই চলুন আমরা এই অনুচ্ছেদে মাধ্যমে শারীরিক সুস্থতা বিকাশের জন্য এবং ঘুম আসার খাবার তালিকা সমূহ আজ এই অনুচ্ছেদে মাধ্যমে বিস্তারিত তথ্য জানবো। আপনিও যদি এমন তথ্য জানতে বিশেষ আগ্রহী হোন তাহলে এই অনুচ্ছেদেটি ফলো করুন। সুতারং চলুন আমরা ঘুম আসার খাবার মেনু তালিকা বা কোন কোন খাবার আপনি মেনুতে যুক্ত করবেন তা জেনে নিই।
এর পূর্বে একটি তথ্য জেনে রাখা ভালো যে শরীরে ভিটামিন-এ,বি,ডি জনিত ঘারতির কারণে রাতে ঘুম ভালো হয় না। তাই খাবার মেনুতে সুষম খাবার যেসকল খাবারে ভিটামিনের ৬ টি উপাদান সঠিক পরিমানে রয়েছে সেসব খাবার যুক্ত করুন। এখন চলুন আমরা ঘুম আসার খাবার তালিকা গুলো নিম্নোক্তের পয়েন্ট গুলো জেনে নিই।
  • রঙ্গিন ফলমূল আম,কলা,কমলা,বেদনা,আপেল প্রভৃতি খাবার মেনুতে যুক্ত করুন।
  • আমিষ বা হাই প্রোটিন মাছ,মাংস, ঘি,দুধ, ডিম প্রভৃতি খাবার মেনুতে যুক্ত করুন।
  • রাতে ঘুমাতে যাওয়ার পূর্বে রোজ এক গ্লাস হালকা গরম দুধ পান করুন।
  • রঙ্গিন শাক সবজি লালশাক, কচুশাক,সবুজ শাক,কলমীশাক প্রভৃতি খাবার মেনুতে যুক্ত করুন।
  • সারাদিন প্রাপ্ত বয়স্ক হলে দুই লিটার এর বেশি পানি পান করুন এবং রাতে ঘুমানোর পূর্ব দিনের তুলনায় কম পানি পান করুন।
  • পরিশেষে আপনি আপনার খাবার মেনুতে সুষম খাদ্য তালিকা যুক্ত করুন।

ভালো ঘুমের সিরাপ

নিয়মিত খাবার তালিকায় সুষম খাবার যুক্ত করলে আর কোনো সিরাপের কোনো আবশ্যকতা নেই তবে আপনার শরীরে যদি ভিটামিন-বি জনিত সমস্যা থাকে তাহলে সিরাপের প্রয়োজন পড়বে। আপনার শরীর যদি দীর্ঘদিন যাবত ভিটামিন জনিত সমস্যা হয়ে থাকে তাহলে তারাতাড়ি শরীরে ভিটামিনের চাহিদা পূরণ করতে সিরাপ বা ভিটামিন সেবন দরকার পরবে। সহজ ভাবে বলতে গেলে আমাদের শরীরের যদি পুষ্টি চাহিদা পূরণের অভাব থাকে তবে সেটি পূরণ করার জন্য আমাদের ভিটামিন যুক্ত সিরাপের প্রয়োজন পড়বো। আর একটি তথ্য জেনে ভালো যে শরীরে আমাদের একটি চত্রুাকার হিসেবে পরিচালিত হয় এটি হচ্ছে একটি চক্রের মতো। যাই হোক নিম্নে ভালো ঘুমের সিরাপ এর নাম তুলে ধরা হলোঃ
এটি একটি প্রাপ্ত বয়স্কের জন্য যেসকল ব্যক্তির বয়স ১৮ বছর বা এর বেশি তারা সেবন করতে পারেন। পরিমান ডাক্তার পরামর্শ অনুযায়ী বা সিরাপের লেবেলে দেখে নিতে পারেন। এই সিরাপটি ভালো ঘুমের জন্য খুব কার্যী যা ডক্টর প্রেসক্রিপাইড। সিরাপটি ঘুমানো ৩০-৪৫ মিনিট আগে সেবন করুন আর খাওয়ার পূর্ব বোতলটি অবশ্যই ভালোভাবে ঝাঁকিয়ে নিন। পরিশেষে সিরাপটি ২৫-৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াস যুক্ত স্থান সংগ্রহ করুন এবং শিশুদের নাগালের বাহিরে রাখুন। এই সিরাপটি পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া রয়েছে যেসকল ব্যাক্তি ব্যাথা জনিত সমস্যা,চুলকানিযুক্ত সমস্যা থাকলে সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে এর জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহন করুন।

ঘুম বৃদ্ধির উপায়

প্রিয় পাঠক আজ আমরা এই অনুচ্ছেদে মাধ্যমে আরোও একটি টপিক সম্পর্কে বিস্তারিত জানবো ঘুম বৃদ্ধির উপায় সম্পর্কে কিছু ঘোরয়া টিপস যা নিম্নে তুলে ধরা হলোঃ
  • নিয়মিত সুষম খাবার খেতে হবে।
  • নিয়মিত ব্যায়াম, খেলাধুলা করতে হবে।
  • প্রতিদিন প্রয়োজন মতো পানি পান করতে হবে।
  • মানসিকভাবে সুস্থতা বৃদ্ধি ঘটাতে হবে।
  • নিয়মিত রঙ্গিন ফলমূল, শাকসবজি গ্রহন করতে হবে।
  • মেডিটেশন,যোগ ব্যায়াম, ইয়োগা করতে হবে।
  • মানসিক প্রশান্তি বজায় রাখতে হবে।
  • ঘুমানোর একটি নিদিষ্ট সময় নির্বাচন করতে হবে।
  • রাতে অধিক পরিমানে ফোন বা ল্যাবটপ ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকতে হবে।
  • রাতে মাদক সেবন করা যাবে না।
  • রাতে ঘুমানোর আগে চা কফি সেবন করা থেকে বিরত থাকতে হবে।

উপসংহার

নিয়মিত সুষম খাবার গ্রহণ করুন,নিয়মিত ব্যায়াম খেলাধুলা করুন আপনি আপনার শারীরিক সুস্থতা বৃদ্ধি করুন এবং যেসব চিহ্নিত কারণ আমাদের ঘুম আসতে ব্যাহত করবে সেসব কারণ গুলো থেকে নিজেকে বিরত রাখুন। প্রতিদিন কিছু ডিসিপ্লিনের মেনে চলুন তাহলে সেটা আস্তে আস্তে ভালো অভ্যাসে পরিণত হয়ে যাবে। যাইহোক পরিশেষে এই আর্টিকেল ঘুম না আসার কারণ ও প্রতিকার    পড়ার পরে আপনার মতামত শেয়ার করবেন এবং আজানা তথ্য গুলো প্রিয়জনদের নিকট সিয়ার করার মাধ্যমে পৌঁছে দিন। ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url
AB AKASH
AB AKASH
AB AKASH is a skilled Digital Marketing and Content Writing Expert specializing in driving organic growth through Blog SEO and strategic content creation. With a proven ability to translate complex ideas into compelling, high-ranking web content, AB AKASH helps businesses significantly boost their online visibility and engagement. Currently completing his Honours 4th Year in the Department of English at Rajshahi New Government Degree College.thank you.