শিশুর মানসিক বিকাশের উপায় জেনে নিন

আসসালামু আলাইকুম, সুপ্রিয় পাঠক আশা করি সকলে ভালো আছেন আজকের এই প্রতিবেদনে আপনাকে স্বাগতম। উপরের টাইটেলটি দেখে আশা করি বুঝতে পেরেছেন আজকের আলোচনার মূল বিষয়টি আসলে কি?।হ্যা আজ আমরা আলোচনা করবো  শিশুর মানসিক বিকাশের উপায় সম্পর্কে বিশেষজ্ঞদের মতামত সমন্ধে বিস্তারিত জানানো হবে।আমরা সকলেই চাই শিশু মানসিক ভাবে সুস্থ থাকুক।আরও এই জন্য শিশু মানসিক ভাবে সুস্থ আচে কিনা সে বিষয় খেয়াল রাখতে হবে।কীভাবে  শিশুর মানসিক বিকাশের উপায় বা শিশুর মানসিক বিকাশের প্রতি খেয়াল রাখা যায় তা নিয়েই আজকের আলোচনা।
শিশুর মানসিক বিকাশের উপায়
সুস্থ শিশু বলতে শারীরিকভাবে সুস্থ শিশুকেই বোঝায় না।মানসিক ভাবে শিশুকে সুস্থ রাখতে হবে।মানসিক জন্য সবচেয়ে মূল্যবান সময় হচ্ছে জীবনের প্রথম বছর গুলো।এ সময় শারীরিক বিকাশের পাশাপাশি মানসিক বিকাশ ও ঘটে। সাধারণ ভাবে আমরা শিশুর শারীরিক বিকাশে যতটা মনোযোগ দেই, মানসিক বিকাশে ততটা মনোযোগ দেওয়ার প্রয়োজন মনে করি না। কিন্তু মানসিকভাবে সুস্থ না থাকলে শিশুর পরিপূর্ণ বিকাশ সম্ভব নয়।নিন্মে লিখিত  শিশুর মানসিক বিকাশের উপায় গুলো তুলে ধরা হলো।

পোস্টের সূচিপত্রঃশিশুর মানসিক বিকাশের উপায়

শিশুর মানসিক বিকাশের উপায়

মানসিক বা  শিশুর মানসিক বিকাশের উপায় বলতে শিশুর জ্ঞান,মেধা,বুদ্ধি, আবেগ ও সামাজিক সম্পর্কের বিকাশকে বোঝায়।মানসিক বিকাশের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সময় হচ্ছে শিশুর জীবনের প্রথম বছরগুলো। কেননা এই সময় শারীরিক বৃদ্ধির পাশাপাশি একটি শিশুর ক্রমশঃ তার বিভিন্ন অঙ্গের ব্যবহার এবং ভাষা,চিন্তা -চেতনা, অনুভূতি ও ভাবের আদান-প্রদানের ক্ষেত্রে সমন্বয়ের মাধ্যমে অধিক দক্ষতা অর্জন করে।সুস্থ শিশু বলতে শুধুমাত্র শারীরিকভাবে সুস্থ শিশুকে বোঝায় না। শারীরিক ও মানসিক ভাবে শিশুকে সুস্থ রাখতে হবে। 

সাধারণত আমরা  শিশুর মানসিক বিকাশের উপায় যতটা মনোযোগ দেই, মানসিক বিকাশে ততটা মনোযোগ দেওয়ার প্রয়োজন বোধ করি না। কিন্তু মানসিকভাবে সুস্থ না হলে শিশুর পরিপূর্ণ বিকাশ হওয়া সম্ভব না।শিশুর মনের জগতের এবং বড়দের মনের জগতের মধ্যে একটা আলাদা চিন্তার প্রাচীর থাকে। এই প্রাচীর ভাঙার কাজ কিন্ত শিশুরদের নয়,বড়দের করতে হবে। 

বড়দের কাছে যে বিষয় কাল্পনিক বলে মনে হয়, সে বিষয় শিশুর কাছে গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা বলে মনে হতে পারে। একই ভাবে বড়রা শিশুর যে অনিচ্ছা বা ভয়কে হালকা বলে ভাবেন তা হয়তো শিশুর কাছে ভয়ের হতে পারে। তাই ছোট্ট শিশুর কোনো ইচ্ছা, ভয়ভীতি অথবা আগ্রহকে যত টুকু সম্ভব গুরুত্ব দিবেন।

শিশুর মানসিক বিকাশের মায়ের ভূমিকা

জন্মের পর শিশুর জিবনে মায়ের ভূমিকা অপরিসীম। একজন মা যেভাবে তার শিশুর চাহিদার প্রতি সাড়া দেন তাকে খাওয়ানো, সান্ত্বনা, খেলার মাধ্যমেই- বিশ্বাস এবং নিরাপত্তার প্রথম পাঠ প্রতিষ্ঠা করে থাকেন । এই সবকিছু শিশুর আবেগ পরিচালনা এবং চাপের সাথে মোকাবিলা করার ক্ষমতা গঠনে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন একজন মা।

শিশু জন্মের অনেক আগে থেকেই আগত সন্তানের প্রতি মায়ের মনোভাব প্রকাশ করেন।একজন মা হিসেবে তার দায়িত্ব পালন করে থাকেন।শিশুর জীবনে মা ও বাবা- দু’জনেরই গুরুত্ব অপরিসীম।তবে আমাদের সমাজে শিশুর লালন-পালন ও মানসিক বিকাশে মাকেই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে হয়।
শিশুর জন্মদান থেকে শুরু করে তার লালন-পালন করা, যত্ন নেয়া, এমনকি তার লেখাপড়া ও অন্যান্য বিকাশের ক্ষেত্রে মাকেই দায়িত্ব পালন করতে হয়।এই প্রারম্ভিক সংযুক্তি শিশুর আবেগ পরিচালনা এবং চাপের সাথে মোকাবিলা করার ক্ষমতা গঠনে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন একজন মা।

শিশুর শারীরিক ও মানসিক বিকাশ

প্রথমে বলে রাখা ভালো, বড় কোনো লক্ষ্য অর্জনের জন্য যেমন দরকার কঠোর পরিশ্রম এবং অসীম ধৈর্য ঠিক তেমনভাবে শিশুর শারীরিক ও মানসিক বিকাশের জন্য মা–বাবাকে হতে হবে যত্নবান।জন্মের পর শিশুর বয়স বৃদ্ধির সাথে সাথে তার শারিরীক (বসা,দাড়ানো,হাঁটা,হাতের সূক্ষ্ম কাজ),মানসিক (বুদ্ধি, আবেগ, স্মরণশক্তি, চিন্তা, আচরণ, ব্যক্তিত),সামাজিক ও যোগাযোগ বিষয়ে দক্ষতা অর্জনেকেই শিশুর শারীরিক ও মানসিক বিকাশ বোঝায়।

শারিরীক বৃদ্ধি বলতে বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের আকার ও আকৃতিক পরিবর্তন ও ওজন বৃদ্ধি হওয়াকে বোঝায়।মানসিক বা মনের বিকাশ বলতে শিশুর জ্ঞান, মেধা,বুদ্ধি, আবেগ ও সামাজিক সম্পর্কের বিকাশকে বঝায়।মানসিক বিকাশের জন্য সবচেয়ে মুল্যবান সময় হচ্ছে শিশুর জীবনের প্রথম বছরগুলো।এ-ই সময়ে শারিরীক বৃদ্ধির পাশাপাশি শিশুর মানসিক বিকাশ তার বিভিন্ন অঙ্গের ব্যবহার এবং ভাষা, চিন্তা -চেতনা, অনুভুতি অ ভাবের আদান প্রদান এ-র মাধ্যমে অনেক দক্ষতা অর্জন করে। একই সঙ্গে আদরও করতে হবে। 
আবার কিছু নিয়ম–কানুন মেেন চলার অভ্যাস করতে হবে। অনেক সময় শিশুরা দুষ্টুমি করে, আমরা না বুঝে তাদের ভয় দেখাই, শাস্তি দিই। এতে শিশুর আত্মবিশ্বাস কমে যায়। শিশুর প্রতিটি কথা মনোযোগ দিয়ে শুনতে হবে। তার কথার গুরুত্ব দিতে হবে। পাশাপাশি শিশুর ভালো কাজের প্রশংসাও করতে হবে।

শিশুর মানসিক বিকাশের বৈশিষ্ট্য

শরীর ও মন দিয়ে শিশুর সামগ্রিক গঠন তৈরি হয়ে।শরীরে হয় বৃদ্ধি আরও মনে হয় বিকাশ। শিশুকে পরিপূর্ণ মানুষ হিসেবে গড়ে তোলার জন্য শারিরীক বৃদ্ধির পাশাপাশি মানসিক বা মনের বিকাশ। জন্মের পর থেকেই শিশু তার নানা আচরণের মধ্য দিয়ে তার মানসিক বিকাশের পরিচয় দিতে থাকে।মানব শিশু ধীরে ধীরে বিভিন্ন উদ্দীপকের প্রতি প্রতিক্রিয়া করতে শেখে, উন্নত পদ্ধতিতে প্রতিক্রিয়া শিক্ষা করে,পৃথিবীর বিভিন্ন বস্ত্র ও ঘটনা বুঝতে পারে।শিশুর মানসিক বিকাশের যে বৈশিষ্ট্যগুলাে লক্ষ্য করা যায় সেগুলো নিম্নে উল্লেখ করা হলঃ
  • ব্যক্তির মানসিক ক্ষমতার বিকাশ জন্মের পর থেকে শুরু হয় এবং বৃদ্ধ বয়সে এই ক্ষমতা অনেকটা হ্রাস পায়।
  • জন্মের পর দৈহিক সংগঠনের উপর বিশেষ করে স্নায়ুতন্ত্রের সংগঠনের উপর মানসিক বিকাশ নির্ভরশীল হয়।পরিবেশের সংস্পর্শে এসে শিশুর মানসিক বিকাশ হয়।
  • মানসিক বিকাশের হার বিভিন্ন বয়সে বিভিন্ন রকম হয়ে থাকে। কোন মানসিক বৈশিষ্ট্য জন্মের পর থেকে পরিবর্তিত হতে আরম্ভ করে আবার কোন মানসিক বৈশিষ্ট্যের বিকাশ অনেক দেরিতে শুরু হয় থাকে।
  • ব্যক্তির শিখন ও পরিপক্কতার উপর মানসিক বিকাশ নির্ভর করে।
  • ব্যক্তির অভিজ্ঞতার উপর মানসিক বিকাশ নির্ভর করে। অনেক সময় বিশেষ ধরনের কোন অভিজ্ঞতা ব্যক্তির মানসিক বিকাশকে ঘটায়।

শিশুর মানসিক বিকাশ কি কি

শিশুর বড়ো হওয়ার পাশাপাশি মানসিক বিকাশের গুরুত্ব দিতে হবে। কেননা মানসিক ভাবে সুস্থ না হলে শিশুর পরিপূর্ণ বিকাশ সম্ভব নয়। আজ আমরা জানবো শিশুর মানসিক বিকাশে করনীয় কি কি। যেমন,

সুস্থ পারিপার্শ্বিক পরিবেশ

একটি শিশু যখন বড় হয় চার দিকের পরিবেশ তখন তাকে প্রভাবিত করে এবং তার প্রতিফলন ঘটে তার ব্যক্তিতে।শিশুর সামগ্রিক বিকাশের সজ্ঞে তার পরিবেশ এবং পারিপার্শ্বিকতা নিবিড়ভাবে জড়িত। কারন আজকের শিশু ভবিষ্যতের নাগরিক তাই তার সুন্দর জীবন ও নির্ভয় শৈশব নিশ্চিত করার দায়িত্ব মা-বাবা,পরিবারের সকলে।

সৃজনশীল খেলনা

শিশুর খেলনা হতে হবে আবিষ্কারধর্মী, নাটকীয় ও সৃজনশীল।কেননা ঘরে ও বাইরে দুই জায়গায়ই খেলা যায় এমন খেলনা শিশুর মানসিক বিকাশে বেশি সহায়তা করে । শিশুকে এমন ধরনের খেলনা দিতে হবে, যা তার বুদ্ধি বাড়াতে সাহায্য করে।

ছবি আঁকা

দীর্ঘদিনের গবেষণায় দেখা গিয়েছে , শৈশবে শিশুরা যদি ছবি আঁকার সুযোগ পায়, তাহলে তারা মেধাবী ও বুদ্ধিমান হয়ে থাকে।সে অসাধারণভাবে ভাবতে ও চিন্তা করতে শেখে, যা তাকে বিভিন্ন সমস্যার সমাধান করতে শেখায় এবং যেকোনো পরিস্থিতিতে সে সহজেই সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে পারে।

সংগীতচর্চা

,শৈশব থেকেই শারীরিক ও মানসিক অনেক কাজের ওপরেও রয়েছে সংগীতের নিবিড় প্রভাব।সুখে-দুঃখে সংগীত আমাদের মনোরঞ্জন করে।তাই শিশুকে একেবারে ছোটবেলা থেকেই সংগীতের সঙ্গে পরিচয় করানোটা জরুরি।

বই পড়া

বই শিশুর মনের সঠিক ভাবনার বিকাশ ঘটাতে সহায়তা করে। একসময় মা-খালা-দাদির মুখ থেকে ঠাকুমার ঝুলির গল্প শুনে সময় কাটত শিশুদের।এখন এর অন্যরকম ঘটছে।আগের দিনের গল্প তো এখন শিশুরা শুনতে পায় না।শিশু বয়স থেকেই তাই শিক্ষামূলক বইয়ের পাশাপাশি গল্পের বই পড়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে।এর ফলে তারা কঠিন ভাষা গুলো সহজেই বুঝতে পারবে।এ ক্ষেত্রে তার পড়ার আগ্রহ থাকবে, সেই সঙ্গে বৃদ্ধি পাবে শিশুর বুদ্ধিমত্তা।শিশুর শারীরিক বৃদ্ধির পাশাপাশি মানসিক বিকাশের দিকে নজর রাকা অবশ্যক।

শিশুর পাঁচ বছরের দৈহিক ও মানসিক বিকাশ আলোচনা করা হলো

মায়ের গর্ভ থেকেই একটি শিশুর বিকাশ শুরু হয়ে যায়। বড় হয়ে ওঠার এই যাত্রায় বড় ধরনের শারীরিক ও মানসিক পরিবর্তন ঘটে প্রতিটি শিশুর।শিশুর বিকাশের স্তর অনুযায়ী এক এক বয়সে শিশু এক একটি কাজ করে থাকবে। সব বাবা মা-ই সাধারণত শিশু কবে হামাগুড়ি দিলো,কবে বসা শিখলো,আবার কখন হাঁটতে শিখলো, কখন কথা বলতে শিখলো এসব দিকে বেশি নজর দেন। এগুলো শিশুর শারীরিক বিকাশের অংশ।এরপর পাশাপাশি তার মানসিক বিকাশের দিকেও নজর দেয়া উচিত।

কেননা মানসিক বিকাশ একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় এটি একটি শিশুর মনের ভাব প্রকাশ করে। শিশুরা নরম মাটির মতো। তাদের যেভাবে ইচ্ছা গড়ে তোলা যায়। শুধু প্রয়োজন শিশুর মানসিক বিকাশের জন্য সঠিক সময়ে সঠিক গাইডলাইন এবং শারীরিক বিকাশে সঠিক পুষ্টি খাবার। 

শিশুর জন্মের প্রথম দুই মাসে শিশু সাধারণত বাহিরের আওয়াজে সাড়া দিতে শেখে এ সময় শিশু হাত-পা নড়াচড়া করতে শেখে।কাছের জিনিস দেখা বা কোনো শব্দ শুনতে পেলে চমকে যাওয়া বা স্থির হয়ে যাওয়া এ সময় স্বাভাবিক বৃদ্ধির লক্ষণ, শিশুর কান্নার মাধ্যমে তার চাহিদা প্রকাশ করে থাকে।
তৃতীয় মাসের শুরুতে শিশু পরিচিত বা কাছের মানুষ দেখে হাসতে শেখে।শিশুর এক বছর বয়স হতে না হতেই শিশু অনেক নতুন নতুন জিনিস শিখে যায়। তিন থেকে ছয় মাস বয়সে শিশু পরিচিত চেহারা চিনতে শেখে। মা বাবাকে আলাদা করে চিনতে পারে এবং তাদের গলার আওয়াজে সাড়া দেয়।শিশুর এক থেকে তিন বছর বয়স পর্যন্ত টডলার স্টেজ হয়ে থাকে। 

এই বয়সে শিশু একা একা দাঁড়াতে বা হামাগুড়ি দিতে পারে। কারো সাহায্য ছাড়াই হাঁটতে শিখে যায়। তিন থেকে পাঁচ বছর বয়স পর্যন্ত শিশু স্কুল পড়ুয়া হয়ে যায়।এই বয়সে শিশু নিজের কাজ নিজে করতে শেখে। যেমন নিজে নিজে জামা পড়তে শেখে, জুতা পরা এবং সাইকেল চালাতে পারে।

মন্তব্য

আজকের শিশু আমাদের আগামী দিনের ভবিষ্যৎ। সন্তানের শারীরিক বৃদ্ধি ও স্বাস্থ্য নিয়ে যেভাবে চিন্তিত থাকবেন,তার পাশাপাশি সেভাবে সন্তানের মানসিক স্বাস্থ্যের বিকাশ নিয়ে মা-বাবারা গুরুত্ব দেওয়া জরুরি। বর্তমান সময়ে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। তাই আপনার সন্তানের মনের যত্ন নিতে হবে অবশ্যই। সন্তানকে সময়মতো খাবার দেয়া আর ডায়পার পরিবর্তন শুধু কাজ না, তার পাশাপাশি সন্তানের আরও অনেক যত্ন নিতে হবে।

শিশুরা ছোট থেকেই মায়ের মায়া-মমতার মধ্যে বড় হয়, সে শিশুরা মানসিকভাবে কোমল ও শান্ত স্বভাবের হয়। কেননা শিশু মায়ের পেটে থাকা অবস্থায় আশপাশের পরিবেশ তার ওপর প্রভাব ফেলে।তাই শিশুর মধ্যে যাতে কোনোভাবেই ভুল আচরণ দেখা দিতে না পারে, সে ব্যাপারে মা-বাবা ও পরামর্শদাতার ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url
AB AKASH
AB AKASH
AB AKASH is a skilled Digital Marketing and Content Writing Expert specializing in driving organic growth through Blog SEO and strategic content creation. With a proven ability to translate complex ideas into compelling, high-ranking web content, AB AKASH helps businesses significantly boost their online visibility and engagement. Currently completing his Honours 4th Year in the Department of English at Rajshahi New Government Degree College.thank you.